বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
উদযাপিত হচ্ছে উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় ‘শ্মশান দিপালী’ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত, সড়ক অবরোধ-অগ্নিসংযোগ বরিশালে প্রথম দিনেই ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ন্যায্যমূল্যের দোকান প্র‍য়াত স্বজনদের স্বরনে কলাপাড়ায় শ্মশান দিপালী উৎসব পালিত আন্দোলন সংগ্রামে নিহতদের জন্য যুবদলের দোয়া মুনাজাত কলাপাড়ায় জাল ফেলাকে কেন্দ্র করে জেলেকে মারধর পটুয়াখালীতে সাবেক আ’লীগ ও বিএনপি করা দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগে, সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১১ জন শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষক ৫ জন অনিয়মই যেন নিয়ম চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ইউনিয়ন বি এন পির প্রতিবাদ সমাবেশ গলাচিপায় গনআধিকার পরিষদের সমাবেশে হাজারো মানুষের ঢল কলাপাড়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ‘এইচপিভি’ টিকা প্রদান যুবদলের ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত বাউফলে জামায়াতে ইসলামীর গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত সড়কে নিরাপত্তায় নতুন আইনের দাবি বরিশালে কলাপাড়া পৌরসভার রাজস্ব লুটে নিচ্ছে দুর্বৃত্তরা
বাউফলে ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সভাপতিকে দল থেকে অব্যাহতি

বাউফলে ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সভাপতিকে দল থেকে অব্যাহতি

Sharing is caring!

মো:আরিফুল ইসলাম, বাউফল (পটুয়াখালী) সংবাদদাতাঃ

পটুয়াখালীর  বাউফল উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের মধ্য মদনপুরা গ্রামের চতুর্থ শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীকে (১১) ধর্ষনের ঘটনায় ওই ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেনকে (৪০) দল থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।

সোমবার (১৪ অক্টাবর) বাউফল উপজেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি মোশারেফ হোসেন খান লিটন ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক পত্রে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

এ অব্যাহতি পত্র সভাপতির ফেসবুক আইডি থেকে প্রচার করা হয়েছে। অব্যাহতি পত্রে তার বিরুদ্ধে দলীয় শৃঙ্গলা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মদনপুরা ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সভাপতি ও সাবেক সেনা সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসেন সম্প্রতি মদনপুরা ইউনিয়নের মধ্য মদনপুরা গ্রামের চতুর্থ শ্রেণির এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে। এর আগেও বিভিন্ন সময় তিনি ওই ছাত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন।

এঘটনায় ১২ অক্টোবর অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেনকে আসামী করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বাউফল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয় । এদিকে এ ধর্ষণের ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে একটি মহল তৎপরতা  চালাচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

মহলটি পুলিশের সাথে যোগসাজশ করে ধর্ষণের ঘটনাটি ধর্ষণের চেষ্টা বলে এজাহারে উল্লেখ করেন। ধর্ষিতা ছাত্রীর  ভগ্নিপতি অভিযোগ করে বলেন, ধর্ষিতা শিশু ও তার বাবা-মা থানায় উপস্থিত হয়ে ওসিকে বিস্তারিত জানিয়েছি।

তারপরেও রহস্যজনক কারণে এজাহারে ধর্ষণের কথা উল্লেখ করা হয়নি। এমনকি লিখিত এজাহারটি তাদেরকে পড়ে শুনানো হয়নি।

এদিকে গতকাল সোমবার (১৪অক্টোবর) পত্রিকায় “ধর্ষিত শিশুর মেডিকেল পরীক্ষা করাতে পুলিশের রহস্যময় আচরণ” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশের পর একই দিন সকালে বাউফল থানার পুলিশ নির্যাতিত ছাত্রীকে মেডিকেল টেস্টের জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়।

 

মো.আরিফুল ইসলাম বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:

তারিখ-১৪/১০/২৪

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD